Skip to main content

 লিখিত পরীক্ষার সিলেবাস


যেকোন রিটেন পরীক্ষায় টিকার জন্য প্রথমেই আপনার সিলেবাস সম্পর্কে ভাল ধারণা থাকা আবশ্যক । তাহলে আপনি প্রতিযোগিতার অনেকটাই এগিয়ে যাবেন ।


লিখিত পরীক্ষাঃ সর্বমোট - ২৫০ নম্বর

ক. ইংরেজি, বাংলা রচনা ও কম্পোজিশন - ১০০ নম্বর ( সময় ৩ ঘন্টা )

খ. গনিত ও সাধারণ জ্ঞান - ১০০ নম্বর ( সময় ৩ ঘন্টা )

গ.মনস্তত্ব পরীক্ষা - ৫০ নম্বর ( সময় ১ ঘন্টা )


বাংলাঃ ৫০ নম্বর

১. বাংলা রচনা - ১০ নম্বর (২ টির মধ্যে ১ টি লিখতে হবে )

২. ভাবসম্প্রসারন - ১০ নম্বর

৩. বাংলা ব্যাকরণ- ১০ নম্বর ( বাগধারা, সমার্থক শব্দ, বিপরীত শব্দ, এক কথায় প্রকাশ )

৪. বাংলা সাহিত্য- ১০ নম্বর

৫. ইংরেজি থেকে বাংলা অনুবাদ - ১০ নম্বর ( ১ টি ইংরেজী অনুচ্ছেদ থাকবে বাংলায় অনুবাদ করতে হবে )



English: 50 Marks

1. Essay - 10 Marks ( 1 Out of 2)

2. Passage- 10 Marks ( Answering Question From Passage)

3.English Grammar- 10 Marks

4. Letter - 10 Marks

5. Translation - 10 Marks ( Bangla to English )


গনিতঃ ৫০ নম্বর

১. পাটিগণিত (২টি)- ২০ নম্বর (ঐকিক, গড়, অনুপাত ও সমানুপাত, শতকরা ও লাভ-ক্ষতি, সুদকষা, পরিমাপ)

২. বীজগণিত (২টি)- ২০ নম্বর (মান নির্ণয়, উৎপাদক বিশ্লেষণ)

৩. জ্যামিতি (২টি)- ১০ নম্বর



সাধারণ জ্ঞানঃ ৫০ নম্বর


১. সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন:

  1. বাংলাদেশ বিষয়াবলী- ১০ নম্বর
  2. আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী- ১০ নম্বর


২. টীকা লিখুন ( যে কোন পাঁচটি) - ১০ নম্বর

৩. রচনামূলক প্রশ্ন (২টি)-( বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক প্রেক্ষিত) - ২০ নম্বর


মনস্তত্বঃ ৫০ নম্বর

***অনেকটা বিসিএস লিখিত পরীক্ষার- মনস্তত্ত্বের মত । কিন্তু এখানে লিখিত হবে।

  • Synonym, Antonym,
  • Word re-arrange,
  • ছোট ছোট গাণিতিক সমস্যা,
  • শব্দের সাদৃশ্য-বৈসাদৃশ্য,
  • বিখ্যাত সাহিত্য ও লেখক,
  • ভাষা ও সাহিত্য,
  • সাদৃশ্য বিচার,
  • জ্যামিতির মৌলিক বিষয়,
  • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি,
  • সাধারণ জ্ঞান (পূর্ণ রূপ, সংক্ষিপ্ত টীকা, সঠিক উত্তর),
  • সম্পর্ক নির্ণয় ইত্যাদি থেকে প্রশ্ন করা হয়ে থাকে ।

সাব-ইন্সপেক্টর পরীক্ষায় মনস্তত্ব যে ধরণের প্রশ্ন হয় তা মুটামুটি আপনার সারা জীবনের অর্জিত জ্ঞান পরীক্ষা করে। এই অংশে ভাল করার জন্য সর্বপ্রথম বলল বিগত সালের প্রশ্নসমূহ ভালভাবে আয়ত্ত করুন। এখানে সাধারণত বাংলা বানান, বাংলা সাহিত্য, সাধারণ জ্ঞান, ইংরেজি বানান, English Grammar, বিজ্ঞান, কম্পিউটার, গনিত (বিশেষ করে ধারা, সংখ্যা পদ্ধতি), ভূগোল, মানসিক দক্ষতা ( সমস্যা সমাধান, সংখ্যাগত ক্ষমতা, স্থানাঙ্ক সম্পর্ক) ইত্যাদি বিষয় থেকে প্রশ্ন হয়। বিসিএস বা অন্যান্য পরীক্ষার মত এখানে প্রশ্ন হয় না। আপনার ভাল প্রস্তুতি থাকলে এমনি পরীক্ষা ভাল হবে। তবে সাবধান থাকবেন, সাব-ইন্সপেক্টর পরীক্ষায় বেশি সংখ্যক পরীক্ষার্থী বাদ পড়ে এই অংশে। এর প্রধান কারন হল, সময় অনেক কম আর লিখিত পরীক্ষা হয়। মাথা ঠান্ডা রেখে ধীরে ধীরে উত্তর করবেন দেখবেন পরীক্ষা ভাল হয়ে গিয়েছে।

 

কম্পিউটার দক্ষতা পরীক্ষা

লিখিত ও মনস্তত্ত্ব পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের নির্ধারিত স্থান, তারিখ ও সময়সূচি অনুযায়ী কম্পিউটার দক্ষতা পরীক্ষায় (MS Office, Web Browsing, Troubleshooting) অংশগ্রহণ করতে হবে।


বুদ্ধিমত্তা ও মৌখিক পরীক্ষা

কম্পিউটার দক্ষতা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের নির্ধারিত স্থান, তারিখ ও সময়সূচি অনুযায়ী ৫০ নম্বরের বুদ্ধিমত্তা ও মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে।

বুদ্ধিমত্তা ও মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য অনলাইনে আবেদনপত্র সংগ্রহ করতে হবে। লিখিত, মনস্তত্ত্বসহ বুদ্ধিমত্তা ও মৌখিক পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরের ভিত্তিতে নিয়োগবিধি মোতাবেক উত্তীর্ণ প্রার্থীদের ফল প্রকাশ করা হবে।


বিঃ দ্রঃ সিলেবাস বাংলাদেশ পুলিশ কর্তৃক ঘোষিত নয় । তাই যে কোন সময় পরিবর্তনযোগ্য । তবে বিগত সালগুলোতে এইভাবেই প্রশ্ন হয়েছে ।
পাস মার্কঃ বলা হয়ে থাকে পাস মার্ক ৫০% । সকল বিষয়ে আলাদা পাস করতে হয় । মনস্তত্বে ৫০% নম্বর না পেলে রেজাল্ট আসে না । (সঠিক তথ্য কেউ বলতে পারে না )

Comments

Popular posts from this blog

  প্রার্থী বাছাইয়ের ধাপগুলো প্রার্থী বাছাই করা হবে পর্যায়ক্রমে মোট ১১ ধাপে— ১. অনলাইন রেজিস্ট্রেশন, ২. ওয়েববেজড স্ক্রিনিং, ৩. শারীরিক মাপ ও কাগজপত্র যাচাইকরণ, ৪. শারীরিক সক্ষমতা যাচাই বা Physical Endurance Test, ৫. ওয়েববেজড আবেদন ফরম পূরণ, ৬. লিখিত পরীক্ষা গ্রহণ, ৭. কম্পিউটার দক্ষতার পরীক্ষা গ্রহণ, ৮. মৌখিক পরীক্ষা, ৯. মেডিক্যাল টেস্ট বা স্বাস্থ্য পরীক্ষা, ১০. পুলিশ ভেরিফিকেশন, ১১. ক্যাডেট এসআই (নিরস্ত্র) হিসেবে চূড়ান্তভাবে নির্বাচন। অনলাইন রেজিস্ট্রেশন আগ্রহী প্রার্থীদের এ লিংকে police.teletalk.com.bd প্রবেশ করে আবেদন করতে হবে। প্রিলিমিনারি স্ক্রিনিং আবেদনকারী প্রার্থীদের মধ্য থেকে এসএসসি, এইচএসসি, ডিগ্রি/স্নাতক/সমমান পরীক্ষার ফলাফল এবং উচ্চতার ওপর ভিত্তি করে নির্ধারিত নিয়োগবিধি অনুযায়ী ওয়েববেজড প্রিলিমিনারি স্ক্রিনিংয়ের মাধ্যমে নির্দিষ্টসংখ্যক যোগ্য প্রার্থী শারীরিক মাপ, কাগজপত্র যাচাইকরণসহ শারীরিক সক্ষমতা যাচাই পরীক্ষার জন্য নির্বাচন করা হবে। শারীরিক মাপ ও সহনশীলতা পরীক্ষা ওয়েববেজড প্রিলিমিনারি স্ক্রিনিংয়ে বাছাই করা প্রার্থীদের বিজ্ঞপ্তিতে উল্লিখিত তারিখ, সময় ও স্থানে শারীরিক মা
  এস.আই.-এর টুকিটাকি পুলিশের এই পদটি সেকেন্ড ক্লাস গেজেটেড ( ১০ম গ্রেড) অফিসার । সাব-ইন্সপেক্টরকে পুলিশের বাহিনীর মেরুদন্ড বলা হয় । কারণ, তারা ইনভেস্টিগেশন অফিসার হিসাবে প্রায় সকল মামলার তদন্ত করা সহ মাঠ পর্যায়ে আইন-শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ করে । আর নিরস্ত্র মানে যারা মামলার তদন্ত করতে পারবে এবং অস্ত্র বহন করতে পারবে । সশস্ত্র পুলিশ সদস্যরা মামলা তদন্ত করতে পারবে না তবে অস্ত্র বহন করবে । বয়সসীমা বয়সসীমা নির্ধারণের তারিখ ১৯ হতে ২৭ বছর বাংলাদেশ পুলিশে সাব-ইন্সপেক্টর এসআই পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি *এসএসসি বা সমমান সনদপত্রে উল্লেখিত জন্ম তারিখই চূড়ান্ত বলে গণ্য হবে। শিক্ষাগত যোগ্যতাঃ অনুমোদিত বিশ্ববিদ্যালয় হতে ন্যূনতম স্নাতক ডিগ্রির অধিকারি এবং কম্পিউটারে দক্ষতা সম্পন্ন হতে হবে। জাতীয়তাঃ   পুরুষ ও নারী উভয় প্রার্থীকে অবশ্যই জন্মসূত্রে বাংলাদেশের স্থায়ী নাগরিক হতে হবে। বৈবাহিক অবস্থাঃ প্রার্থীকে অবিবাহিত হতে হবে (তালাকপ্রাপ্ত / তালাকপ্রাপ্তা গ্রহণযোগ্য নয়)। শারীরিক যোগ্যতা বিবরণ পুরুষ প্রার্থী নারী প্রার্থী উচ্চতা কমপক্ষে ৫ ফুট ৬ ইঞ্চি কমপক্ষে ৫ ফুট ৪ ইঞ্চি বুকের মাপ বুকের মাপ স্বাভাবিক অবস